কম্পিউটার ব্যাবহার করেন এমন প্রায় সবাই পেনড্রাইভ ব্যাবহার করে থাকবেন ।
সহজে ডাটা আদান প্রদান করার জন্য এর বিকল্প সত্যি নেই। তবে রয়েছে বেশ কিছু
ঝামেলা । শর্টকাট ভাইরাস প্রবলেম থেকে শুরু করে হ্যাকিং ম্যালওয়্যার সব
কিছুই সামনে এসে পরে একজন নিত্যদিনের ব্যাবহারকারীর কাছে। যাই হোক
পেনড্রাইভ ব্যাবহারকারীরা নিশ্চই অবগত আছেন মাঝে মাঝেই পেনড্রাইভ ইন্সার্ট
করার পরে যখন ড্রাইভ আইকোনে ক্লিক করা হয় তখন এরর শো করে। বেশ কিছু কম এরর
মেসেজ হচ্ছে “ইন্সার্ট ড্রাইভ” , “ডিস্ক ড্যামেজ”, “আন অ্যাবল টু
ফরম্যাট’। বলে রাখা ভাল আমার নিজের একটি পেনড্রাইভে এই সমস্যার সম্মুখীন
হয়েছিলাম পরে সার্ভিসে নেবার পরে তারা বলে এই প্রোডাক্ট এর মডেল শেষ হয়ে
গিয়েছে তাই কোন সার্ভিস দেয়া সম্ভব না। তাই বেশ কিছুক্ষন নেট ঘেটে একটি
চমৎকার সমাধান পেয়ে যাই। সেটাই শেয়ার করব আজ।

প্রথমে দেখে নেই পেনড্রাইভ কিংবা মেমোরি কার্ডে কি কি প্রবলেম হলে এই ট্রিক্সটি কাজ আসবেঃ
১. এরর মেসেজ হচ্ছে “ইন্সার্ট ড্রাইভ” , “ডিস্ক ড্যামেজ”, “আন অ্যাবল টু ফরম্যাট’।
২. হঠাত করে সাইজ কম দেখানো (পেন্ড্রাইভ ৩২ জিবি কিন্তু সো করছে ২ জিবি)।
৩. ডাটা রিড রাইট সমস্যা স্পিড কমে যাওয়া।
৪. বার বার ডিস্কানেক্ট হয়ে যাওয়া।
প্রথমে দেখে নেই পেনড্রাইভ কিংবা মেমোরি কার্ডে কি কি প্রবলেম হলে এই ট্রিক্সটি কাজ আসবে নাঃ
১. ডিভাইসটি যদি ড্রাইভ হিসেবে একেবারেই সো না করে (হার্ডোয়্যার প্রবলেম, সার্ভিসে দিতে হবে)
২. অন্যান্য হার্ডওয়্যার সমস্যা
সমাধানঃ
এই সমস্যা সমাধান করার জন্য প্রথমেই আমরা একটি সফটওয়্যার ব্যাবহার করব। এটি মূলত ফ্ল্যাস ড্রাইভটিকে ফোর্স ফ্ল্যাশ করবে।
০. পেন্ড্রাইভ / মেমোরি কার্ডকে কম্পিটারে সংযুক্ত করুন
১. ডাইরেকট ডাউনলোড লিঙ্কঃ এখানে ক্লিক করুন [সাইজ ৭২ কিলোবাইট]
২. এবার সফট ওয়্যারটিকে রান করুন
৩. এবার ইন্টারফেস পাবেন লক্ষ্য করুন আপনার পেনড্রাইভের লেটারটি নির্বাচন করুন। ধরুন এটি E ড্রাইভ তাহলে ড্রপ ডাউন থেকে E নির্বাচন করুন।

৪. এবার স্টার্ট এ ক্লিক করুন।
কিছু সময় নিবে প্রসেসটি কমপ্লিট হতে। অপেক্ষা করুন । এবার দেখুন সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে যদি কোন সব কিছু ঠিকঠাক করে থাকেন।
প্রথমে দেখে নেই পেনড্রাইভ কিংবা মেমোরি কার্ডে কি কি প্রবলেম হলে এই ট্রিক্সটি কাজ আসবেঃ
১. এরর মেসেজ হচ্ছে “ইন্সার্ট ড্রাইভ” , “ডিস্ক ড্যামেজ”, “আন অ্যাবল টু ফরম্যাট’।
২. হঠাত করে সাইজ কম দেখানো (পেন্ড্রাইভ ৩২ জিবি কিন্তু সো করছে ২ জিবি)।
৩. ডাটা রিড রাইট সমস্যা স্পিড কমে যাওয়া।
৪. বার বার ডিস্কানেক্ট হয়ে যাওয়া।
প্রথমে দেখে নেই পেনড্রাইভ কিংবা মেমোরি কার্ডে কি কি প্রবলেম হলে এই ট্রিক্সটি কাজ আসবে নাঃ
১. ডিভাইসটি যদি ড্রাইভ হিসেবে একেবারেই সো না করে (হার্ডোয়্যার প্রবলেম, সার্ভিসে দিতে হবে)
২. অন্যান্য হার্ডওয়্যার সমস্যা
সমাধানঃ
এই সমস্যা সমাধান করার জন্য প্রথমেই আমরা একটি সফটওয়্যার ব্যাবহার করব। এটি মূলত ফ্ল্যাস ড্রাইভটিকে ফোর্স ফ্ল্যাশ করবে।
০. পেন্ড্রাইভ / মেমোরি কার্ডকে কম্পিটারে সংযুক্ত করুন
১. ডাইরেকট ডাউনলোড লিঙ্কঃ এখানে ক্লিক করুন [সাইজ ৭২ কিলোবাইট]
২. এবার সফট ওয়্যারটিকে রান করুন
৩. এবার ইন্টারফেস পাবেন লক্ষ্য করুন আপনার পেনড্রাইভের লেটারটি নির্বাচন করুন। ধরুন এটি E ড্রাইভ তাহলে ড্রপ ডাউন থেকে E নির্বাচন করুন।
৪. এবার স্টার্ট এ ক্লিক করুন।
কিছু সময় নিবে প্রসেসটি কমপ্লিট হতে। অপেক্ষা করুন । এবার দেখুন সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে যদি কোন সব কিছু ঠিকঠাক করে থাকেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
0 মন্তব্য(গুলি)
Dear readers, after reading the Content please ask for advice and to provide constructive feedback Please Write Relevant Comment with Polite Language.Your comments inspired me to continue blogging. Your opinion much more valuable to me. Thank you.